ব‍্য*থা পাই ভাইয়া! বুকের উপর থেকে হাত সরাও।

 ``ব‍্য*থা পাই ভাইয়া! বুকের উপর থেকে হাত সরাও।


-- আমি তো তোকে ভালোবাসি তুই বুঝিস না কেনো? আর ভবিষ্যতে তোর জমাই আমি হবো। 


--তাই বলে প্রতিদিন রাতে তুমি  আমার সাথে শুইবা, যদি বাবা মা জানে তখন?


-- বাবা মা জানবে না তোর, তুই বললেই জানবে? 


এই কথা বলেই হাসিব, মিম কে আপন মনে ''ঠোঁটে  কিচ করতে থাকে? 


এই দিকে মিম ও আর বাধা না দিয়ে, হাসিব কে সারা দেয়,  

  


এই ভাবে প্রায় ১০ মিনিট একে অপরকে ঠোঁটে কিচ খেয়েই যাচ্ছে? 

তখন হঠাৎ  মিম বলে উঠে?


মিম : তুমি  যদি আমাকে  পরে বিয়ে না করো, তখন আমি  কী করবো বলো। 


হাসিব : বিশ্বাস  কর, আমি  তোকে ছারা কাউকে বিয়ে করবো না, তোকে ভালোবাসি বলেই তো 1/2 মাস পর পর ফুফির বাসায় আসি!


মিম : সত্যি  আমার জন্যে  আসো তুমি । 


হাসিব : হুম পাগলি টা সত্যি।


মিম : কবে তোমার  ঘরে বউ করে নিবা আমাকে।


হাসিব: সময়  আসুক তবেই। 


মিম : ঠিক আছে এখন তোমার  রুমে যাও তুমি । 


হাসিব : আর একটু থাকি না। 


মিম : না বাবা মা জেগে যাবে তো। তুমি  যাও তোমার রুমে বলছি না। 


মিমের কথা শুনে, হাসিব ও আর কথা না বাড়িয়ে, সোজা  নিজের রুমে আসতে ধরে তখনি মিমের মা হাসিব কে দেখে ফেলে?  


কিন্তু  হাসিব সেটা লক্ষ করেনী!


মিমে মায়ের মনে ঘটকা ডুকে যায়? হাসিব এতো রাতে মিমের রুমে কি করতেছে। 


রাতে  আর কাউকে কিছু বলে না!  পরের দিন সকাল বেলায়? যখন সবাই খাইতে বসেছে তখন মিমের মা বলে উঠে। 


আমি একটি কথা মিম সত্যি  বলবি।


মিম : অবশ্যই  সত্যি  কথা বলবো?  কি কথা মা বলো।


হাসিব তর রুমে কাল রাতে কি করতে ছিলো? 


মায়ের মুখে এমন কথা শুনে মিম ও ঘাবরিয়ে যায়, মা কেমনে জানলো এই কথা। আমাদের তো কেউ দেখেনি? 


তখনি হাসিব বলে উঠে! 


হাসিব :  ফুফি আমি,,,,,,,!


কথা শেষ হতে না হতেই,  তুমি  চুপ করো হাসিব আমি মিম কে প্রশ্ন করেছি? 


কি হলো মিম বল কি করতে ছিলো? 


মিম : আসলে হয়েছে কি মা,  হাসিব ভাইয়ার নাকি ভালো  লাগতেছে না তাই আমার  সাথে কথা বলতে এসেছিলো। 


শুধুমাত্র  এটাই নাকি অন্য কিছু আরো। 


মিম : আর কী হবে শুনি,  ওহ ভাইয়া হয় আমার রুমে আসতে পারে না। 


এই মিমের মা তুমি  কি শুরু করলে হ‍্যা।  ওরা এখনো ছোট খুব বড় হয়নি কিন্তু কি সব ভাবতেছো?

 ( মিমের বাবা)


 ঠিক আছে আজ কিছু বললাম না?  আর যেনো রাতের বেলায় রুমে না দেখি! 


মিম : ঠিক আছে মা। 


এর পরে সবাই খাইতে শুরু করে।  ( খাওয়া দাওয়া শেষ করে মিম,  হাসিব দুজনে সাদে যায় )


মিম :  তুমি  আর রাতে আসবে না আমার রুমে?  


হাসিব : কেনো সোনা? 


মিম : মা জানতে পারলে সব শেষ হবে!  আমি চাইনা বাবা মা কিছু জানুক বা আমাদের  ভুল বুজুক। 


হাসিব : আমি আসবো আজ কেও। দেখিও?


এটা বলেই হাসিব নিছে রুমে চলে আসে। 


এই দিকে মিম ভয় করতেছে যদি কিছু হয় তখন আমার কি হবে! কেমন করে বাবা মা কে মুখ দেখাবো। এই দিকে হাসিব কে ভালোবাসি অনেক ওর কথা ফেলতে পারি না। 


এই ভাবে চিন্তা  করতে করতে আবার  রাত হলো।  মিম শুধুমাত্র  একটাই চিন্তা  করতেছে,  হাসিব যেনো রাতে রুমে না আসে। 


ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পরে মিম!


হঠাৎ  মিম গভির ঘুমে অনুভব  করে, কে যেনো মিমের ঠোট দুটি খাইতেছে,  


আবার অনুভব করে কে জানি, শরীরের পোষাক গুলা এক এক করে সব খুলে ফেলতেছে! 


স্বাপ্ন মনে করে মিম তেমন কিছু মনে করেনা?  কিন্তু  একটু পর যেনো পাগলা কুত্তার মতো  কে জানি ব‍্যবহার করতেছে, 


তখনি মিম চিৎকার করে উঠে? 


মিম : এই কে কে? 


হাসিব মিমের মুখটি চেপে ধরে বলতে থাকে! 


হাসিব :  আমি হাসিব তুমি  চিল্লাচিল্লি করিও না প্লিজ! সবাঈ যেগে যাবে! 


কথাটি শেষ হতে না হতেই সবাই মিমের দরজায়  এসে হাজির হয়। 


মিম দরজা খুল মা কি হয়েছে তর?  ( মিমের বাবা)


মিম কি বলবে ভেবে না পেয়ে বলতে থাকে। 


মিম : বাবা আমি স্বাপ্ন দেখেছি তাই এমন চিল্লাচিল্লি করেছি। 


ওহ আচ্ছা  ঘুমাও তবে। 


এ বলে যখন চলে আসবে তখনি মিমের মা বলে উঠে। 


চলো তো হাসিবের রুমে! 


হাসিবের রুমে এসে তো অবাক কারন হাসিব রুমে নেই,  আবার  মিমের  মা মিমের রুমে কাছে যায়। 


মিম, দরজা খোল। ( মিমের মা )


মিম : আমি  ঠিক আছি মা  তুমি  ঘুমিয়ে পরো? 


আমি  খুলতে বলেছি খুল। 


মিম উপায় না পেয়ে দরজা খুলে দেয়, আর সাথে সাথেই হাসিব কে খুজতে থাকে। 


মিম : কি খুজতেছো মা। 


কিছু না,  বলে পুরা রুম খুজে দেখে হাসিব নাই। 


আচ্ছা  ঘুমাও তুই এখন আমরা গেলাম,  এটা বলেই মিমের মা রুমে থেকে চলে যাচ্ছিলো। 


তখনি আবার  কি  মনে করে যেনো রুমে আসে এসে দেখে যে,,,,,,,



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ